চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ৫ কোম্পানি। এই কোম্পানিগুলো হলো- ওয়ান ব্যাংক, ইউনাইটেড ফাইন্যান্স, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, যমুনা ব্যাংক এবং ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে রোববার (২৪ জুলাই) এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা ৫ প্রতিষ্ঠান মধ্যে ইউনাইটেড ফাইন্যান্স, যমুনা ব্যাংক ও প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে। তবে ইপিএস কমেছে ওয়ান ব্যাংক ও  ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানির।

ডিএসইর প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে ওয়ান ব্যাংকের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ৪৭ পয়সা। আগের বছরের তুলনায় চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস কমলেও অর্ধবার্ষিক (জানুয়ারি-জুলাই) হিসেবে ইপিএস কিছুটা বেড়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে ওয়ান ব্যাংকের ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৯৪ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৭৯ পয়সা।

ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের দ্বিতীয় প্রান্তিকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এপ্রিল-জুন সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪৪ পয়সা। আর চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন সময়ে ইপিএস হয়েছে ৯১ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৮১ পয়সা।

ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এপ্রিল-জুন সময় প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৮ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫০ পয়সা। আর চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ৬৩ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৪ পয়সা।

যমুনা ব্যাংকের চলতি বছরের এপ্রিল-জুন সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৯০ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬৯ পয়সা। আর চলতি বছরের প্রথম অর্ধে অর্থাৎ জানুয়ারি-জুন সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৭৫ পয়সা।

প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের চলতি বছরের এপ্রিল-জুন সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ৬৪ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৬১ পয়সা। আর চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন সময়ে প্রাইম ইন্স্যুরেন্স’র ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৯৫ পয়সা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৯০ পয়সা।