English Version
আপডেট : ৭ মে, ২০১৬ ১৫:২১

কাঁদলেও বাড়ে আয়ু

অনলাইন ডেস্ক
কাঁদলেও বাড়ে আয়ু
কথায় বলে হাসলে আয়ু বাড়ে। কিন্তু এখন জানুন, কাঁদলেও বাড়ে আয়ু। তবে কাঁদলে শুধু আয়ুই বাড়ে না, সঙ্গে ফ্রি অঅছে আরও কিছু !
 
সুস্থ থাকার জন্য এককাঁড়ি টাকা খরচ করে যাঁরা লাফিং ক্লাবে যোগদান করেছেন, তাঁদের জন্যও সুখবর। আর জোর করে হাসতে হবে না। এর থেকে বরং আড়ালে আবদারে একটু কেঁদেই ফেলুন।
 
আর অনাহুত অতিথির মতো ঘাড়ে চেপে বসা অবসাদকে ঝেড়ে ফেলে দিন। এতে মনটাও যেমন ঝরঝরে হয়ে উঠবে, তেমন আপনার দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকবে। সঙ্গে ‘ফ্রি’ ঝুড়ি ঝুড়ি সুফল।
 
কী কী সুফল মেলে কান্নায়, দেখুন- সারা দিনের ধুলো-বালি চোখের খুব ক্ষতি করে। চোখের জল সেগুলো চোখের বাহ্যিক তল থেকে ধুয়ে বের করে দেয়। পাশাপাশি আইবল, চোখের পাতাকে মসৃন রাখে। চোখের মিউকাস মেমব্রেনের ডিহাইড্রেশন রোধ করে। দৃষ্টি শক্তি প্রখর করে। চোখের জলে অনেক বেশি মাত্রায় লাইসোজোম উপস্থিত। লাইসোজোম জীবানুনাশক। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যেই চোখের ৯০ শতাংশ ব্যাকটিরিয়া মেরে ফেলে। অবসাদ থেকে মুক্তি তো দেয়ই। অবসাদের সঙ্গে দেহে উৎপন্ন টক্সিনও বের হয়ে যায় কাঁদলে। কাঁদলে ‘ফিল গুড’ ফ্যাক্টর এন্ডরফিনস্‌ তৈরি হয়। মুড তরতাজা রাখতে যার জুরি মেলা ভার।