English Version
আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১৮:৪০

হরপিুরে সীমান্তে কাঁটাতার আলাদা করতে পারনেি রক্তরে বাধন

নিজস্ব প্রতিবেদক
হরপিুরে সীমান্তে কাঁটাতার আলাদা করতে পারনেি  রক্তরে বাধন

ঠাকুরগাঁও প্রতনিধি:িঠাকুরগাঁওয়রে হরপিুর সীমান্তে অনুষ্ঠতি হয়ছেে দুই বাংলার মলিন মলো। এই মলিন মলোয় দশেরে বভিন্নি প্রান্ত থকেে অসংখ্য মানুষ ভড়ি জমায় প্রয়িজনরে সাথে দখো করত।ে সীমান্তরে কাঁটাতার আলাদা করতে পারনেি তাদরে রক্তরে বাধনক।েশুক্রবার হরপিুর উপজলোর চাঁপাসার ও কোচল সীমান্তে অবস্থতি গবেন্দিপুর শ্রী শ্রী জামর কালমিন্দরিে পুজা উপলক্ষে অস্থায়ী এ মলোর আয়োজন করে স্থানীয়রা। আর দশে বভিক্তরি ফলে বচ্ছিন্নি হয়ে যাওয়া দুই দশেরে স্বজনদরে কছিু সময় কথা বলার সুযোগ করে দয়ে বজিবিি ও বএিসএফ। তবে মলিন মলোর উপচপেরা ভড়িরে মাঝওে পুরো এলাকা ছলি কঠোর নরিাপত্তার চাদরে বষ্টেতি । শুক্রবার সকাল থকেইে হরপিুররে কুলকি নদী পার হয়ে বাংলাদশেরে চাঁপাসার ও কোঁচল এবং ভারতরে মাকড়হাট ও নারগাঁও সীমান্ত এলাকা থকেে ৩৪৪/৪৫ নং

মইেন পলিার সংলগ্ন এলাকার কাঁটা তাররে দুপ্রান্তে ভড়ি করে দুই বাংলার হাজার হাজার নারী পুরুষসহ সব বয়সী মানুষ। তারা পরস্পররে সঙ্গে কথা বলছনে, কুশল বনিমিয় করছনে। কউে কউে কাঁটাতাররে ওপর দয়িে বস্কিুট, চানাচুর ছুড়ে দচ্ছিনে একে অপরক।ে কউেবা আত্মীয় স্বজনদরে দয়োর জন্য ঠান্ডা পানীয় বোতল ছুড়ে দচ্ছিনে। এমন আবগেঘন পরবিশেে স্বজন ও পরচিতিদরে দখেে অনকেইে কঁেদে ফলেছনে। তবে সে কান্না বরিহরে নয়, মধুর মলিনরে।সীমান্ত বাসীরা জানান, ভারত আর বাংলাদশেরে সীমান্তর্বতী যসেব সাধারণ মানুষ র্অথাভাবে পাসর্পোট-ভসিা করতে পারনো, তারা এ দনিটরি অপক্ষোয় থাকনে। এই দনিে তারা আত্মীয় স্বজনদরে সঙ্গে দখো- সাক্ষাৎ কর।েহরপিুররে নীপন্দ্রে নাথ বলনে, বোনরে সাথে দখো করতে এসছেলিাম। দখোও হয়ছে।ে কন্তিু বোনকে আদর করতে পারনি।ি তারপরও অনকে খুশ।ি দনিাজপুররে রমনি বালা বলনে, ময়েে ও জামাই ভারতে থাক।ে তাদরেকে দখেতে মলিন মলোয় হাজরি হয়ছে।ি অনকে খোজাখুজি করে তাদরে সাথে দখো ও কথা হয়।কাঠাঁলডাঙ্গী গ্রামরে ননি রানি এসছেনে ময়েরে সঙ্গে দখো করত।ে  শলিগিুড়তিে থাকা ময়েে রনিা রানীকে ১১ বছর ধরে দখেনে না মা ননি রানি । একই গ্রামরে জমরি উদ্দনি এসছেলিনে তার ছলেে ও ছলেে বউ এর সাথে দখো

করত।ে কন্তিু এবার দখো না হওয়ায় হতাশ হয়ইে দাড়য়িে থাকনে কাঁটা তাররে বরো ধর।েমলো কমটিরি সভাপতি নগনে কুমার পাল জানান, প্রতি বছর দুই দশেরে মলিন মলোর জন্যই পাথরকালী মলোর আয়োজন করা হয়। মলো উপলক্ষে বজিবি-িবএিসএসফ দুই দশেরে মানুষদরে সাক্ষাতরে সুযোগ করে দয়ে।

হরপিুর থানার অফসিার ইনর্চায আমরিুজ্জামান জানান, মলোয় আইন- শঙ্খিলার জন্য সকল প্রস্তুতি নওেয়া হয়ছে।ে স্থানীয়ভাবে গন্যমান্য ব্যক্তি র্বগরে সহায়তায় মলোটি সুনামরে সাথে প্রতবিছরই বসে থাকে তাই অন্যান্য বাররে মতো এবারওে কোনরূপ অপ্রীতকির পরস্থিতিি ছাড়াই মলো শষে হয়ছে।ে এ বষিয়ে ঠাকুরগাঁও ৫০ বজিবিি অধনিায়ক ল:ে ক: সামউিন নবি চৌধুরী জানান, এ মলোটি স্থানীয়ভাবে হয় এবং এবারো হয়ছে।ে এ মলো উপলক্ষে দু সীমান্তরে হাজারো মানুষ তাদরে আত্মীয়দরে খুজে পান দখেে ভালোই লাগ।ে তবে মলো উপলক্ষে নরিাপত্তা জোরদার করা হয়ছেলিো এবং বজিবিি ও বএিসএফ’র যৌথ সহায়তা ছলি।উল্লখ্যে, ১৯৪৭ সালে দশে বভিক্তরি পর এদশেরে অনকে আত্মীয়-স্বজন ভারতীয় অংশে পড়।ে ফলে অনকেরেই যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে তারা উভয় দশেরে সীমান্ত রক্ষী বাহনিীর অলখিতি সম্মততিে প্রতি বছর এই সীমান্তর্বতী এলাকায় এসে দখো সাক্ষাত করার সুযোগ পান।