English Version
আপডেট : ২৮ মে, ২০১৬ ১৪:৪৪

শান্তি চুক্তির কারনেই পার্বত্য অঞ্চলে শান্তির সুবাতাস বইছে

যুব ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রি বিরেন শিকদার
নিজস্ব প্রতিবেদক
শান্তি চুক্তির কারনেই পার্বত্য অঞ্চলে শান্তির সুবাতাস বইছে

খাগড়াছড়ি: জননেত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য অঞ্চলের স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে শান্তি চুক্তি করেছিল বলেই শান্তি ফিরে এসেছে পাহাড়ে ,শান্তির সুবাতাস বইছে, এটাকে কাজে লাগিয়ে সমবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে।

শুক্রবার সকাল সারে ১১ টায় খাগড়াছড়ি সার্কিট হাউস সন্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে জেলা ক্রীড়া সংস্থার নেতৃবৃন্দদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রি ড. শ্রী বীরেন শিকদার এমপি।

তিনি আরো বলেন পার্বত্য অঞ্চলে সকল যুবদের খেলাধুলাসহ সকল উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত করতে খাগড়াছড়িতে আলাদা ভাবে বিকেএসপি গড়া হবে  উল্লেখ করে বলেন সারা দেশের ন্যায় পার্বত্য খাগড়াছড়ির প্রতিটি উপজেলায় খেলাধুলার উন্নয়নে একটি করে মিনি ষ্টেডিয়াম নির্মাণের প্রত্যয় ব্যক্ত করে প্রয়োজনীয় ভূমির কাগজপত্র সম্পন্ন করে তার দপ্তর বরাবরে আবেদন পত্র উপস্থাপনের জন্য উপস্থিত সকল জনপ্রতিনিধি ও জেলা উপজেলা প্রসাশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, খাগড়াছড়িতেও অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় রয়েছে তাদেরকে প্রত্যান্ত এলাকা থেকে তুলে এনে মুল্ল্যায়ন করে সারা দেশ তথা প্রিথিবীর সামনে উপস্থাপন করতে চাই সেই লক্ষে আমরা দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হয়েই গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছি।

অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পাজেপ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী বলেন এই জেলায় অনেক প্রতিভাবান খেলোয়ার রয়েছে তারই দৃষ্টান্ত খাগড়াছড়ি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা বিবিন্ন খেলা ধুলায় জাতীয় পর্যায় চ্যাম্পিয়ন ট্রফি ঘরে এনেছেন একাধীক বার তাই এই জেলার প্রতিভাবান খেলোয়ারদের আরো দক্ষ করে তুলতে খাগড়াছড়ি জেলাতেই বিকেএসপি গড়ার অনরোধ জানান এবং পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হওয়া কালের সাক্ষি এই ঐতিহাসিক এস্টেডিয়ামটিকে আরো আধুনিক মানে গড়ে তুলতে প্রধান অতিথিকে  সহযোগীতা কারার জন্য অনুরোধ করেন।

এতে আরো বক্তব্য রাখেন জেলা ক্রীড়া সংস্থানের সাধারণ সম্পাদক ও পাজেপ সদস্য জুয়েল চাকমা,পৌর মেয়র আলহাজ্ব মোঃ রফিকুল আলম, পুলিশ সুপার মজিদ আলী পিবিএস সেবাসহ উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার নেত্রীবৃন্দ।