English Version
আপডেট : ৯ এপ্রিল, ২০১৬ ১৭:৫৯

নীলফামারীর অধিকাংশই আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী

সুমন
নীলফামারীর অধিকাংশই আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী

 

নীলফামারী সদরে তৃতীয় পর্যায়ে ৫টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) জমে উঠেছে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা। ইউপি নির্বাচনে প্রার্থীরা তাদের ভোটযুদ্ধের প্রতীক পেয়ে হাট বাজারে, বাড়ি-বাড়ি প্রচারণায় মাঠে নেমে পড়েছেন। নীলফামারীর বেশিরভাগ জায়গায়ই আওয়ামী লীগের রয়েছে বিদ্রোহী প্রার্থী। এনিয়ে স্থানীয় নেতাদের চিন্তারও শেষ নেই।

এদিকে, ভোটে ক্ষমতাসীন দল প্রভাব বিস্তার করতে পারে বলে আশঙ্কা বিএনপির।

তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, নির্বাচন সুষ্ঠু করতে তাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স। এবারেই প্রথম দলীয় প্রতীকে হতে চলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে ভোটারদের আগ্রহ ও কৌতূহলের যেন শেষ নেই। নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণায় পোস্টার ও ব্যানারে ভরে গেছে ইউনিয়নের হাট-বাজার এবং গ্রামের সব গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

আজ শনিবার (৯ এপ্রিল) নীলফামারীর সদর উপজেলার কচুকাটা ইউনিয়ন সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, প্রতীক বরাদ্দের পর পোস্টারে ছেয়ে গেছে এসব ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম। ভোটারদের সামনে নানা প্রতিশ্রুতি তুলে ধরছেন প্রার্থীরা। তাদের কর্মী- সমর্থকেরাও ব্যস্ত ভোটের প্রচারে। ভোটে জয় পেতে গণসংযোগে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন চেয়ারম্যান ও মেম্বার প্রার্থীরা। আর প্রার্থীদের যোগ্যতার খুঁটিনাটি হিসাব করছেন ভোটাররা।

নীলফামারী সদরে প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের বিরুদ্ধে উঠেছে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ। তবে অভিযোগ মানতে নারাজ প্রার্থীরা। আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনা স্বীকার করে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জিলহাস উদ্দিন।

নীলফামারী সদর উপজেলায় তৃতীয় পর্যায়ে ৫টি ইউনিয়নে ভোট হবে ২৩ এপ্রিল।