English Version
আপডেট : ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯ ১৮:১৮
সূত্র:

জুতা উৎপাদনে বিশ্বে অষ্টম বাংলাদেশ

জুতা উৎপাদনে বিশ্বে অষ্টম বাংলাদেশ

বৈশ্বিক জুতার বাজার প্রায় ২২৫ বিলিয়ন ডলারের। বছরে প্রায় দেড় হাজার কোটি জোড়া জুতা উৎপাদন করে এ বাজারের শীর্ষস্থানে রয়েছে চীন। জুতা উৎপাদনকারী শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত।

২০১৫ সালে দেশটি জুতা উৎপাদন করে ২২০ কোটি জোড়া। তৃতীয় থেকে সপ্তম অবস্থানে থাকা দেশগুলো হলো যথাক্রমে ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, ব্রাজিল, পাকিস্তান ও তুরস্ক। জুতা উৎপাদনে বাংলাদেশের নিচে নবম ও দশম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে মেক্সিকো ও থাইল্যান্ড।

জুতা প্রস্তুতকারকদের সংগঠন পর্তুগিজ ফুটওয়্যার, কম্পোনেন্টস, লেদার গুডস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (এপিআইসিসিএপিএস)-এর তথ্য অনুযায়ী জুতা উৎপাদনে বিশ্বে অষ্টম বাংলাদেশ। বাংলাদেশে ৩৫ কোটি জোড়ার বেশি জুতা উৎপাদন করা হয় বলে জানা গেছে।

প্রতিষ্ঠানটির রোববার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে জুতার বিশাল সংগ্রহশালার মধ্যে ভাইব্রেন্টের জুতা সামগ্রী কিংবা লেদার সামগ্রী শতভাগ হালাল প্রাণী তথা গরুর চামড়া দিয়ে তৈরি। জুতা একটি অতি প্রয়োজনীয় পরিধান সামগ্রী।

ভাইব্রেন্ট বলছে, যাত্রার শুরু থেকেই জুতাসহ অন্যান্য সামগ্রী ১০০% হালাল পণ্যের সকল গুনাবলী বজায় রাখছে। দেশব্যাপী ভাইব্রেন্টের প্রোডাক্ট নিজস্ব ফ্যাক্টরীতে উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি। এখানে কোনো প্রকার পিগ-স্কিন বা শুকরের চামড়া ব্যবহার করা হয় না।

মাত্র সাত মাসের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বগুড়া শহরের গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক কেন্দ্রে ভাইব্রেন্ট এর শো-রুম স্থাপন করেছে। স্বল্পতম সময়ে গ্রাহকদের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে ভাইব্রেন্টসামগ্রী।

ভাইব্রেন্টের যাত্রা শুরুর পর থেকে গ্রাহকদের চাহিদা, রুচিশীলতা, আধুনিকতা ও আয়ের সক্ষমতার কথা বিবেচনায় রেখে প্রায় ৮০০ মডেলের আধুনিক ডিজাইনের পুরুষ, মহিলা ও শিশুদের জন্য জুতার কালেকশন রাখছে শো-রুম গুলোতে।

ভাইব্রেন্টসামগ্রীর মান ও দামের প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ্য রেখে গ্রাহকদের উন্নত সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। প্রত্যেকটি ভাইব্রেন্টের শো-রুমে জুতা ছাড়াও রয়েছে ভাইব্রেন্ট ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ডিজাইনের লেদার সামগ্রী, ট্রাভেল ব্যাগ, পুরুষ গ্রাহকদের জন্য শার্ট, টি-শার্টসহ অন্যান্য লাইফ স্টাইল সামগ্রী।

দাম কম হওয়ার জন্য এবং উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য জুতায় শুকরের চামড়ার ব্যবহার বহুল প্রচলিত। ভাইব্রেন্টের উৎপাদিত জুতা ও অন্যান্য লেদার সামগ্রী উৎপাদনের কোনো ধাপেই শুকরের চামড়ার ব্যবহার একদমই করে না বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।