English Version
আপডেট : ৩ আগস্ট, ২০১৬ ১৩:৪৮

ফি ছাড়াই লেনদেন পেইজা মাস্টারকার্ডে

অনলাইন ডেস্ক
ফি ছাড়াই লেনদেন পেইজা মাস্টারকার্ডে

পেইজা বাংলাদেশ চালু করলো আন্তর্জাতিক প্রিপেইড মাস্টারকার্ড। এই পেইজা কার্ড দিয়ে আপনার যেকোন অনলাইন লেনদেন বা ফ্রীলান্সার কাজ খুব সহজ করবে। কোম্পানির এক প্রেস বিজ্ঞতিতে এ তথ্য জানা গেছে।

বিজ্ঞতিতে আরো জানানো হয়, এ মাস্টারকার্ড অন্যান্য প্রিপেইড ডেবিট কার্ডের চেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যের, কোন মাসিক বা বাৎসরিক ফি নেই। এটা সহজ এবং সুবিধাজনক। আপনার পেইজা ই-ওয়ালেট থেকে পেইজা কার্ডে ফান্ড লোড করে যেখানে যেখানে মাস্টার কার্ড ব্যবহার করা যায় তার প্রায় সবখানেই আপনি এই কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন।

আপনার ফেইসবুক পেইজের প্রমোশন অথবা অ্যাডভারটাইজমেন্টের জন্য পেমেন্ট করা অথবা অনলাইনে কেনাকাটা করা কিংবা স্থানীয় রেস্টুরেন্ট গুলোতে যেমন- কেএফসি, পিৎজা হাট ইত্যাদিতে বিল পরিশোধ করা এবং স্থানীয় বড় বড় শপিং মল যেমন- আগোরা, আড়ং, স্বপ্ন-তে পেমেন্ট করা অথবা পিওএস (POS) মেশিনে এই কার্ড ব্যবহার করা এই সব কিছুই এখন অনায়াসেই করা যাবে।

আন্তর্জাতিক ই-কমার্স অথবা অনলাইন শপিং কোম্পানীগুলো যেমন- অ্যামাজন, ইবে, আলিবাবা, নেটফ্লিক্স ইত্যাদিতেও এই কার্ড ব্যবহার করা যাবে। এমনকি আপনি বাংলাদেশের যেকোনো আন্তর্জাতিক মাস্টারকার্ড সমর্থিত এটিএম বুথ থেকে আপনার ফ্রিল্যান্সিং কাজে উপার্জিত টাকাও অনায়াসেই উত্তোলন করতে পারবেন।

এই প্রি-পেইড কার্ড ব্যবহার 100% নিরাপদ এবং সহজ। আপনি যেখানেই যান আপনি আপনার পেইজা কার্ডে ই-ওয়ালেট থেকে ফান্ড নিয়ে ব্যবহার করতে সক্ষম হবেন। এটা ভ্রমণের সময় যে কোন স্থানে ব্যবহার করতে পারবেন কোন রকম নগদ টাকা সাথে না নিয়েও এবং যেহেতু কার্ডটি হারিয়ে গেলে এটা বাতিল বা পুনরায় উত্তোলন করা যায়, সেহেতু আপনার ফান্ড সবসময় সুরক্ষিত থাকে।

পেইজা বাংলাদেশের প্রধান বিপনণ ও বিক্রয় কর্মকর্তা নাফিস ইহতিশাম বলেন, এই কার্ডের উচ্চ চাহিদা দেখে আমরা খুব আশাবাদী যে, এর সফল প্রভাব বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের পাশাপাশি অন্যান্য অনলাইন পেমেন্টের উপরও থাকবে।

Payza.com এ সাইন আপ করুন এবং আপনার কার্ড আজই অর্ডার করুন! পেইজা, বিশ্বের একটি শীর্ষস্থানীয় অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে যা বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনুমোদিত বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ই-ওয়ালেট। পেইজা ই-ওয়ালেট স্থানীয় ই-কমার্স ও ফেসবুক-কমার্স, অনলাইন পেমেন্ট, কর্পোরেট লেনদেন, রেমিটেন্স এবং অন্যান্য ই-সেবা গুলো প্রদানে বাংলাদেশে এখন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।