English Version
আপডেট : ২৪ জুলাই, ২০১৮ ১৪:৫৪

কর্মীবান্ধব জননেতা ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাইম

অনলাইন ডেস্ক
কর্মীবান্ধব জননেতা ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাইম

বাংলাদেশের দক্ষিনে মধুমতির পাড়ে গড়ে ওঠা এক জনপদ এর নাম গোপালগঞ্জ, যেখানে জন্মেছিলেন হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, মহান মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক, জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এদেশের রাজনীতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলা এই গোপালগঞ্জ।

এখানে স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর বড় ভাই জননেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম নির্বাচন করেন। গোপালগঞ্জ সদর আসন থেকে বিগত সাতটি নির্বাচনে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে এই এলাকার মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে আসছেন মহান সংসদে! এলাকার উন্নয়নে তাঁর রয়েছে ব্যাপক অবদান যা এলাকার সর্বস্তরের জনগন স্বীকার করেন অকপটে। এদিকে শেখ সেলিম শতভাগ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হওরার দরুন তাঁর প্রতি জনগনের ভালোলাগাটা প্রকট।

তাছাড়া তিনি নিয়মিত এলাকায় যান, এলাকার খোজ খবর নেন এবং তাঁর নিজ বাড়িতে তিনি সকাল হতে গভীর রাত অবধি সাধারণ জনগনের সাথে সাক্ষাত করেন এবং তাদের কথা শুনেন। সমস্যা চিহ্নিত করে যথাসাধ্য চেষ্টা করেন সেগুলো সমাধান করে দেবার। এর বাইরেও একটা কারণ আছে সেটা তিনি জাতির পিতার পরিবারের সন্তান। সৎ, নিষ্ঠাবান ও পরিশ্রমী কর্মীবান্ধব একজন নেতা, এক মহান ব্যক্তিত্ব।

শেখ সেলিম এর একটি কর্ম শুধু এলাকায় নয় সারা বাংলাদেশের মানুষের মুখে মুখে আলোচিত হচ্ছে আর তা হলো তিনি তাঁর তিনটি সন্তানকেই সু-সন্তান হিসেবে গড়ে তুলেছেন, বিশেষ করে তাঁর কনিষ্ঠ পুত্র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাইম ইতিমধ্যেই সারা দেশের তরুন ও যুবকদের মাঝে একজন আদর্শবান তরুন জনপ্রতিনিধি হিসেবে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর অঙ্গ সংগঠন, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের কাছে এক আদর্শের নাম ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাইম! ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাইম, যুব সমাজের আস্থার প্রতিক, সাধারন মানুষের ভালবাসায় নিবেদিত প্রান, যার একটি ইশারায় জেগে ওঠে সহস্র প্রানশক্তি, আগামির সম্ভাবনা উদ্দীপনা যাহার একটি তর্জনীতে বেগবান। শুধু তাই নয়, তিনি তাঁর বাবার নিজ নির্বাচনী এলাকার বয়জেষ্ঠ্য হতে শুরু করে যুবক, তরুন ও ছাত্র ছাত্রীদের কাছে ভীষণ জনপ্রিয়, বাবার বয়স হওয়ার দরুন সন্তান হিসেবে বাবার কাজকর্মকে এগিয়ে নিতে এবং আরো সহজ করে দিয়ে, সরকারের সেবাগুলো জনগনের দরজায় পৌছে দিতে কাজ করে চলেছেন অবিরাম। তিনি শিক্ষা, ক্রীড়া, বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সেবা মূলক কাজের সাথে নিজেকে জড়িত রেখেছেন। সর্বস্তরের মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, শেখ ফজলে নাইম সবার মন জয় করে নিয়েছেন তাঁর শ্রম, মেধা, সততা ও ভালোবাসা দিয়ে। এ প্রসঙ্গে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষক বলছিলেন যে, তাঁর শিক্ষক জীবনের পঁয়ত্রিশ বছরে তিনি এমন মহৎপ্রাণ মানুষ আর দেখেননি, এক জীবনে পিতা হিসেবে একজন মানুষের আর কি বা পাওয়ার থাকতে পারে!

অভিযোগ থাকে কখনো কখনো, কোথাও কোথাও নেতাদের সন্তানদের অত্যাচারে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে, সেখানে আমরা এমন একজন মানুষ পেয়েছি! আমাদের বয়স হয়েছে তাই চলে যেতে হবে যে কোনো সময়ে কিন্তু একটা ভালোলাগা নিয়ে যেতে পারবো তা হ’ল আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম একজন মহৎপ্রাণ নেতাকে পাবে, যাঁর সাহ্নিধ্যে তরুন প্রজন্ম এগিয়ে যাবে আলোর পথে!