English Version
আপডেট : ১০ জুন, ২০১৮ ১১:৫০

গোপালগঞ্জ-১ আসনে ফারুক খানকে চান স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা

অনলাইন ডেস্ক
গোপালগঞ্জ-১ আসনে ফারুক খানকে চান স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক বাণিজ্য এবং বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি এবারও গোপালগঞ্জ-১ আসনে দলীয় মনোনয়ন পাবেন। তিনি এ আসন থেকে পরপর চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ফারুক খানকেই চান স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা।

কাশিয়ানী সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনু বলেন, মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি ইতিমধ্যে গোপালগঞ্জ-১ আসনে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করেছেন। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ব্রীজ নির্মাণ করে এমপি তাঁর প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন। এলাকার উন্নয়নে এমপির সফলতার কারণে এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ তার ওপর বেজায় খুশি। তার নির্বাচনি এলাকায় কাজ হচ্ছে অনেক স্বচ্ছতার সঙ্গে। সিডিউল অনুয়ায়ী সড়কের কাজ হচ্ছে। উপজেলায় বিভিন্ন সময়ে বরাদ্দকৃত টিআর, কাবিখা ও কর্মসৃজন প্রকল্পে অনিয়ম ও লুটপাট নেই বললেই চলে। অনেক এমপির বিরুদ্ধে বহু অভিযোগ থাকলেও মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি রয়েছেন এর থেকে মুক্ত। তিনি আরো বলেন, কাশিয়ানী মুকসুদপুরের উন্নয়নের অগ্রসৈনিক লে: কর্ণেল (অব:) মুহাম্মদ ফারুক খান এমপি। তার ঐকান্তিক প্রচষ্টোয় উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে গোপালগঞ্জ-১ তথা মুকসুদপুর-কাশিয়ানীতে। জননেতা ফারুক খান তার ঢাকা-মাওয়া-খুলনা রাস্তার মুকসুদপুর কাশিয়ানীর অংশসহ প্রতিটি ইউনিয়নের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করেছেন। মুকসুদপুর কলেজ সরকারীকরন, এসজে হাই স্কুলকে মডেলপ্রকল্পে নেয়াসহ অসংখ্য শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে নতুন ভবন নির্মাণ, মেরামত ও সংস্কার কাজ করেছেন। প্রতিটি ইউনিয়নে প্রায় ৮০% এলাকায় পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ স্থাপন করেছেন। মুকসদপুর উপজেলার টেংরাখোলা, বনগ্রাম বাজার, কাশিয়ানী উপজেলার ভাটিয়া পাড়া নদী ভাঙ্গন রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। মুকসুদপুর হাসপাতালকে ৩৯ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীতকরনসহ কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্যানিটেশন কার্যক্রমের উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে আমরা তাকে আবারও চাই। কাশিয়ানী উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বলেন, ফারুক খান এমপি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করায় প্রধানমন্ত্রী তার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণলয়ের মন্ত্রী হিসেবেও তাকে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের সুযোগ দেন। লে: কর্ণেল (অব:) মুহাম্মদ ফারুক খান মন্ত্রী হিসেবেও ছিলেন সফল। আমরা আমৃত্যু তাকে চাই।