English Version
আপডেট : ২৪ জানুয়ারি, ২০১৬ ১১:৫৩

চলতি বছর পুলিশ পদক পাচ্ছেন যারা

নিজস্ব প্রতিবেদক
চলতি বছর পুলিশ পদক পাচ্ছেন যারা
ফাইল ছবি

 

নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে সাহসিকতা, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, মামলার রহস্য উদ্ঘাটন ও বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য এ বছর পুলিশ পদক পাচ্ছেন ১০২ জন। প্রতি বছর পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) দেওয়া হয়। আগামী ২৬ জানুয়ারি রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বার্ষিক পুলিশ প্যারেড অনুষ্ঠানে পদকপ্রাপ্তদের পুরস্কার দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য বিপিএম (মরণোত্তর)-এর জন্য মনোনীত হয়েছেন ছয়জন। 

 

তারা হলেন- রাজধানীর দারুসসালাম থানার সাবেক এএসআই ইব্রাহীম মোল্লা, সিলেটের ওসমানীনগরের সাবেক ওসি মোস্তাফিজুর রহমান, কুমিল্লা হাইওয়ে পুলিশের সাবেক এএসআই আবুল কালাম আজাদ, পাবনার ঈশ্বরদীর পাকশী পুলিশ ফাঁড়ির সাবেক এটিএসআই সুজাউল ইসলাম, কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের সাবেক কনস্টেবল পারভেজ হোসেন এবং মেহেরপুরের সাবেক কনস্টেবল আলাউদ্দিন আহমেদ।

এ ছাড়া বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য বিপিএম পাচ্ছেন- র‌্যাবের বোম্ব ডিসপোজাল টিমের মেজর খালিদ ইবনে হোসেন, সিরাজগঞ্জ র‌্যাব-১২-এর এসআই মনিরুল ইসলাম, রাজধানীর গুলশান থানার এসআই জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, যশোর পুলিশ লাইন্সের এএসআই হায়দার আলী, রাজশাহীর র‌্যাব-৫-এর এএসআই মো. আল এমরান, ডিএমপির পরিবহন বিভাগের কনস্টেবল মোর্শেদ আলম, ডিবির (দক্ষিণ) বোম্ব ডিসপোজাল টিমের কনস্টেবল জাহিদুর রহমান, রাজশাহীর কনস্টেবল মাহবুবুল আলম, চট্টগ্রাম ট্রাফিক বন্দর বিভাগের কনস্টেবল মনির হোসেন, ফরিদপুর জেলা গোয়েন্দা শাখার কনস্টেবল সৈকত হোসেন, ডিএমপির পিওএম শাখার (দক্ষিণ) কনস্টেবল শাহিদুর রহমান, চট্টগ্রামের কনস্টেবল মো. বায়েজিদ এবং রাজশাহীর কনস্টেবল শফিকুল ইসলাম। অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণে আরও ২৩ জন বিপিএম পেয়েছেন।

তারা হলেন- পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজি (এইচআরঅ্যান্ডপি) মইনুর রহমান চৌধুরী, স্পেশাল ব্রাঞ্চের ডিআইজি মাহবুব হোসেন, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কামরুল আহসান, রাজশাহী র‌্যাব-৫-এর লে. কর্নেল মাহাবুব আলম, র‌্যাবের পরিচালক (অপারেশন্স) লে. কর্নেল কেএম আজাদ, র‌্যাবের পরিচালক (গোয়েন্দা শাখা) লে. কর্নেল মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, রংপুরের পুলিশ সুপার আবদুর রাজ্জাক, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (এনসিবি) মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (গোপনীয়) মনিরুজ্জামান, নওগাঁর পুলিশ সুপার মোজাম্মেল হক, গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশীদ, তেজগাঁও বিভাগের ডিসি বিপ্লব কুমার সরকার, র‌্যাব-১২-এর কোম্পানি কমান্ডার মুহম্মদ মহিউদ্দিন ফারুকী, পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুল জাহীদ, স্পেশাল ব্রাঞ্চের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিলন মাহমুদ, ডিবির (দক্ষিণ) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন, ডিবির (দক্ষিণ) বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের সিনিয়র পুলিশ সুপার রহমত উল্লাহ চৌধুরী, এসবির সিনিয়র পুলিশ সুপার নুরুল ইসলাম, সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার রাজ্জাক খান, পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) নূর হোসেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মামুনুর রশীদ মণ্ডল এবং ডিএমপির পরিদর্শক (নিরস্ত্র) জেহাদ হোসেন।

রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম):

চট্টগ্রামে র‌্যাব-৭-এর মেজর মোজাম্মেল হোসেন, ঢাকায় র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার উপপরিচালক মেজর মোস্তাফিজুর রহমান, খুলনায় র‌্যাব-৬-এর লে. কমান্ডার মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, র‌্যাব-৭-এর সহকারী পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ, ময়মনসিংহের গৌরীপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আক্তারুজ্জামান, সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি ইফতেখার হাসান, খুলনার কয়রা থানার ওসি হরেন্দ্রনাথ সরকার, টাঙ্গাইল ডিবির ওসি গোলাম মাহফীজুর রহমান, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানার ওসি মজিবুর রহমান, তেজগাঁও থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম, খুলনা থানার এসআই কাজী মোস্তাক আহম্মদ, ময়মনসিংহ ডিবির এসআই মফিজুল ইসলাম, ঢাকার ডিবি-দক্ষিণ বিভাগের এসআই দীপক কুমার দাস, সীতাকুণ্ড থানার এসআই মোজাম্মেল হক, ঢাকার ডিবি-পূর্ব বিভাগের এসআই মোতাহার হোসেন, কুমিল্লা ডিবির এসআই মোহাম্মদ শাহ কামাল আকন্দ, ঢাকার মোহাম্মদপুর ট্রাফিক জোনের সার্জেন্ট গোলাম মাওলা, র‌্যাব-৫ চাঁপাইনবাবগঞ্জের নায়েক নূর ইসলাম, খুলনার দীঘলিয়া থানার কনস্টেবল বিপিন চাঁদ অধিকারী ও রংপুরে র‌্যাব-১৩-এর কনস্টেবল গোলাম রব্বানী।

রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা):

হাইওয়ে রেঞ্জের ডিআইজি মলি্লক ফখরুল ইসলাম, রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি হুমায়ুন কবির, র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল আহসান, ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপরাধ) মোহাম্মদ আলী মিয়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার বশির আহম্মেদ, ঢাকার লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার কাইয়ুমুজ্জামান খান, কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন, শরীয়তপুরের সাইফুল্লাহ আল মামুন, নোয়াখালীর ইলিয়াছ শরীফ, যশোরের আনিসুর রহমান, চট্টগ্রাম রেলওয়ে জেলার নজরুল ইসলাম, ফরিদপুরের জামিল হাসান, ডিএমপির ডিসি (ট্রাফিক উত্তর) প্রবীর কুমার রায়, র‌্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের উপপরিচালক লে. কমান্ডার এম মোতাহের হোসেন ও মেজর আহসান হাবিব রাজীব, র‌্যাব-৮ কর্মকর্তা মেজর আবুল বাশার, পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (পূর্ব) খোন্দকার নুরুন্নবী, ঢাকা জেলার (দক্ষিণ) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (উত্তর) মাহফুজুল ইসলাম ও মো. শাহজাহান, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার মোহাম্মদ তারেক বিন রশিদ, বিশেষ শাখার (এসবি) মিডিয়া অ্যানালাইসিস অ্যান্ড রিসার্চ উইংয়ের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মাকসুদা আকতার খানম, ডিএমপির উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মুক্তা ধর, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (উত্তর) সিনিয়র সহকারী কমিশনার (উত্তর) এসএম নাজমুল হক ও মাহফুজুল আলম রাসেল, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (পূর্ব) সিনিয়র সহকারী কমিশনার সি্নগ্ধ আখতার, বিএমপির সহকারী কমিশনার শাহানাজ পারভীন, ঢাকা জেলার সাভার সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার নাজমুল হাসান ফিরোজ, সিআইডির মতিঝিল ইউনিটের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার বিজয়কৃষ্ণ কর, ডিএমপির গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার রফিকুল ইসলাম, এসবির এসিও শাখার ওসি ওয়াচ পরিদর্শক আবু বকর, ডিএমপির পল্লবী থানার ওসি দাদন ফকির, পল্টন মডেল থানার ওসি মোরশেদ আলম, মাগুরা জেলার গোয়েন্দা পুলিশের ওসি পরিদর্শক ইমাউল হক, লক্ষ্মীপুর জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোহাম্মদ আবুল বাশার, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (পূর্ব) ডেমরা জোনাল টিমের এসআই জাহিদুল ইসলাম, রংপুর জেলার এসবির এসআই শফিউল ইসলাম ও সিএমপির ডবলমুরিং মডেল থানার এএসআই পল্টু বড়ূয়া।