English Version
আপডেট : ৭ নভেম্বর, ২০১৯ ০৭:৪৮

ঢাকা উত্তর সিটি সফল কাউন্সিলর হুমায়ূন রশিদ জনি!

নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা উত্তর সিটি সফল কাউন্সিলর হুমায়ূন রশিদ জনি!

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ হুমায়ূন রশিদ জনি তার এক উজ্জ্বল উদাহরণ, বঙ্গবন্ধুর আর্দশ বুকে ধারন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার দর্শন বাস্তবায়ন করতে দিন রাত নিরলস পরিশ্রম করে।তিনি একজন সমাজসেবী ও শিক্ষানুরাগী।

মানবসমাজে একজন মানুষ যদি তার সততা, সদিচ্ছা ও সাহসিকতার যথাযথ ব্যবহার এবং প্রয়োগ করে সমাজ, দেশ ও জাতিকে কিছু উপহার দিতে চান তবে তা অনায়াসেই দিতে পারেন। মোঃ হুমায়ূন রশিদ জনি ৫ ফব্রেুয়ারি ১৯৭৬ শেওড়াপাড়াস্থ এক স্বনামধন্য মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তার পিতা অলি মিয়া বৃহত্তর মিরপুরের এক প্রতিথযশা নাগরিক।তিনি একজন সৎ, সাধারণ গর্বিত পিতার সন্তান। পিতার প্রদর্শিত আদর্শ ও শিক্ষা-দীক্ষায় দীক্ষিত এবং অনুপ্রাণিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে প্রথমে নিজ পরিবারকে প্রতিষ্ঠিত করেন। এরপর একজন সৎ ও সফল ব্যবসায়ী হিসেবে দেশে-বিদেশে সফলতা অর্জন করেন।তিনি মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পরবর্তীতে ১৯৯৯ং সালে কলকাতা ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন।২০০২ সালে এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ হতে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন।মিরপুরের ঐতিহ্যবাহী মোল্লা পরিবারের মেয়ে ইভানার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন হুমায়ূন রশিদ জনি। তার শ্বশুর মোল্লা পরিবারের বড় সন্তান এখলাস উদ্দিন মোল্লা।পারিবারিক জীবনে হুমায়ূন রশিদ জনি ২ ছেলে ১ কন্যা সন্তানের জনক।হুমায়ূন রশিদ জনি একজন নির্ভীক সমাজসেবক। তিনি এই পর্যন্ত বহু সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রতিষ্ঠান স্কুল, কলেজ, মাদরাসা এবং পথশিশুদের স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন।বিসিডিএফ নামক পথশিশুদের জন্য একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন তিনি।এই স্কুলে অগণিত পথশিশু লেখাপড়া করে শিক্ষার আলো পাচ্ছে।যুব সমাজের উন্নয়নে ‘বাংলাদেশ ট্যুরিজম এবং অ্যাডভেঞ্চার সোসাইটি’ গঠন করেন। আরও অনেক উদ্যোগের সাথে সম্পৃক্ত রেখেছেন নিজেকে।

ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানার প্রসারিত করার বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন,দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যকে বিদেশে আরও ব্যাপকতা ও বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগেরবিভিন্ন পন্থা এবং পরিকল্পনা গ্রহণ করে বাস্তবে রূপ দান করেছিলেন।কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকার উন্নয়নে কি কি কাজ করেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে কাউন্সিলর হুমায়ূন রশিদ জনি জানান রাজধানী ঢাকার শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, সেনপাড়ার জন্য কিছু করার মানসিকতা নিয়েই ২০১৫ সালে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নির্বাচিত হয়েছেন।নিজের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য ও বিলাসিতাকে অবজ্ঞা করে জনসেবার মহৎ এক ব্রত এবং লক্ষ্য নিয়ে, সমাজ ও নগরবাসীর।

তাঁর কর্মীবান্ধব রাজনীতিবীদ,যে কারও বিপদে আপদে এগিয়ে এসে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার প্রবনতা, যুব সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া, জঙ্গী ও মাদক বিরোধী বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া, সভা, সেমিনারের আয়োজন, খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা, বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা, গরীব এতিম ও দুঃস্থদের সহায়তা এবং তাদের মাঝে খাবার বস্ত্র এবং কমবø বিতরন করেন।সত মানুষের অধিকার রক্ষায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন তিনি। রাজপথের লড়াকু সৈনিক,একজন আস্থাভাজন নেতা।ব্যাক্তি জীবনে অত্যান্ত বিনয়ী, মিশুক, সংস্কৃতিমনা মিশুক, সুন্দর আচরণ ও চরিত্রের অধিকারী। জননেত্রী শেখ হাসিনার ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে তিনি একক ও যৌথভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করেছেন।